ইংরেজী শব্দার্থ শেখার দারুণ কয়েকটি কৌশল
গত পোস্টে আমি বলেছিলাম - যদি আপনারা ভাল ফিডব্যক দেন তাহলে আমি ইংরেজী শিক্ষার বিষয়টি নিয়ে নিয়মিত পোস্ট করবো। এতে করে আমাদের দৈনিন্দন জীবনে ইংরেজী শিক্ষা সহয হয়ে যাবে।
তাই বেসিক ইংরেজীর জন্য আজকের টপিক হলো ভোকবোলারী বা শব্দার্থ আলোচনা করা।
প্রথমেই বলে রাখি, ইংরেজী শিক্ষার জন্য আমাদের সবার আগে ভোকাবোলারী সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে হবে। আরও একটা কথা মনে রাখবেন, যারা চাকরী পরীক্ষা দিবেন তাদের জন্য পরীক্ষাতে আসা উপযোগী গুরুপ্তপূর্ণ শব্দ গুলোকে মার্ক করে রাখব। যেন সহযেই বুঝতে পারেন।
মন্তব্য যেহেতু আমি Sifur's এর English Competitive Vocabulary থেকে শব্দ মুখুস্ত করেছি। সার্বিক ভাবে আপনারা সেই বই ফলো করতে পারেন।
যেহেতু আজ শব্দ শিখার নতুন পর্ব , তাই শব্দ না দিয়ে শব্দ শিখার কয়েকটি গরুপ্তপূর্ণ টিপস দিচ্ছি। সেগুলো টিপস আমি English Competitive Vocabulary বই থেকেই আয়ত্ব করেছি।
আশা করি সেই টিপস অনুসরণ করলে আশা করা যায় ভালো ফল পাবেন । তবে আপনার যদি সেই টিপস ভালো না লাগে আপনি এভয়েড করতে পারেন ।
টিপস-১: মনে করেন, আমি একটি বইয়ের ১ নংপিষ্টা শিখবো। পথমে আমি যা করবো- তা হলো ঐ ১ নং পিস্টার সবটুকুই সময় নিয়ে ধীরে ধীরে বুঝে বুঝে পড়বো। বাংলা উচ্চারণ ও অর্থগুলো মন দিয়ে পড়বো। Synonym ও Antonym গুলোর উচ্চারণ এবং বাংলা অর্থ জোরে জোরে পড়বো। ধরে নিলাম ঐ ১ নং পৃষ্টার সবটুকু অংশই আমার কাছে অপরিচিত। তারপরও ১৯ মিনিট সময় নিয়ে পুরু পেজ টা বুঝে বুঝে লিখবো। যেমন Abandon । এই শব্দটাকে কমপক্ষে ৫ বার সাদা কাগজে লিখবো।
টিপস-২: ঐ পেজটাতে দেয়া English বাক্যগুলো অর্থ বুঝে মন দিয়ে পড়বো। এই বাক্যগুলো কমপক্ষে পাঁচবার জোরে জোরে উচ্চারণ করে পড়বো। অর্থ বুঝলে Vocabulary মনে রাখা সহজ।
এইভাবে ১৫ দিনের মধ্যে ২৫/৩০ টি পেজ গল্পের মতো করে পড়ে যাবো। ১৬ তম দিনে প্রথম পেজট রিভিউ করবো। তবে এই রিভিশন এর পদ্ধতিটাই হলো সবচেয়ে গুরুপ্তপূর্ণ।
আমি রিভিশন দেয়ার একটা কৌশল গ্রহণ করেছিলাম। সেটি হলো ঃ - পুরু পেজটা একটা সাদা কাগজ দিয়ে, ঢেকে দিয়ে শুধু যে শব্দটাকে আমি পড়তাম সেটিকেই আমি বারবার পড়তাম। যখন এই শব্দটির অর্থ জানতে পারলাম তখন বুঝলাম এই শব্দটা চিরকাল আমার মাথায় ঢুকে গেছে। এই শব্দ আর কখনোই রিভিশন দিই নাই।
টিপস-৩: এইভাবে প্রতিটা পেজের সকল শব্দ ঢেকে ঢেকে নিজেকে যাচাই করবো যে ,ঐ শব্দটার অর্থ সাথে সাথে মনে পড়ে যায় কিনা। দেখা গেলো যে, ঐ পেজের মোট ১২ টা সমার্থক ও বিপরীত শব্দ থেকে আমার ৮টি শব্দ মনে আছে। তার মানে আমি বুঝবো এই আটটা শব্দ আমার মাথায় ঢুকে গেছে।
টিপস-৪: বাকি চারটা শব্দকে আমি লাল/নীল কালি দিয়ে চিহ্নিত করে রাখবো। এই চারটি শব্দ আমি আবার ১৬ দিন পর পুৃনরায় রিভিশন দিবো। এইভাবে এক মাস পর রিভিশন দেয়ার সময় এই চারটির মধ্যে একটি মনে আছে বাকি তিনটি মনে মনে নেই । ৈঐ বাকি তিনটি শব্দ আরো বিশ দিন পর রিভিশন দিলে দেখা যাবে যে , মাথার ব্রেণে ঢুকে গেছে। আর এইভাবেই আমি শব্দলো মুখুস্ত করেছি।
টিপস-৫:এইভাবে এক মাস পর রিভিশন দেয়ার সময় এই চারটির মধ্যে একটি মনে আছে বাকি তিনটি মনে মনে নেই । ৈঐ বাকি তিনটি শব্দ আরো বিশ দিন পর রিভিশন দিলে দেখা যাবে যে , মাথার ব্রেণে ঢুকে গেছে। আর এইভাবেই আমি শব্দলো মুখুস্ত করেছি।
বন্ধুরা টিপসগুলি যদি আপনাদের ভালো লাগে অনুসরণ করতে পারেন। আশা করি তার ফল ঠিকই পাবেন। ধন্যবাদ
মোবাইল ফোন বর্তমান সময়ে খুবই জনপ্রিয় একটি ডিভাইস। এই ফোনটি আজকে যেমনটা দেখছেন তেমনটি ছিল না। আজ থেকে একশ বছর আগে, 1876 সালে, একটি টেলিফোন আবিষ্কার হয়েছিল। টেলিফোন আবিষ্কার করেন বিজ্ঞানী অ্যালেক জেন্ডার গ্রাহাম বেল। টেলিফোন আবিস্কারের পর থেকেই মানুষ ভাবছে কিভাবে টেলিফোনে কথা বলা যায়। তারপর অনেক পরিশ্রম ও গবেষণার ফলে আজকের মোবাইল ফোন বা স্মার্ট ফোনের আবিষ্কার।
1906 সালের 6 ডিসেম্বর, টেলিফোন আবিষ্কারের প্রথম দিকে, ইংরেজ কার্টুনিস্ট লুইস বামার পাঞ্চ ম্যাগাজিনে একটি কার্টুন প্রকাশ করেছিলেন...
image source: reddit.com
সেই ছবিতে দেখা যাচ্ছে একজন পুরুষ এবং একজন মহিলা একটি বাড়ির পার্কে একটি গাছের নিচে বসে আছেন। কিন্তু তারা কথা বলছে না। তারা মনোযোগ দিয়ে কথা বলার পরিবর্তে রেডিওর দিকে তাকিয়ে আছে। ছবিটি অনেক আগের হলেও বর্তমান সময়ের সাথে মিল রয়েছে।
1926 সালে, আরেকজন চিত্রশিল্পী কার্ল আর্নল্ড মোবাইল ফোনের ব্যবহার সম্পর্কে একটি কার্টুন আঁকেন। ছবিটি একটি জার্মান ব্যঙ্গাত্মক ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হয়েছিল। এই ছবিতে দেখা যাচ্ছে কিছু চলন্ত লোক মোবাইল ফোন ব্যবহার করছে।
image source: scopnest.com
এভাবে সময়ের সাথে সাথে মানুষের চিন্তাধারা বাড়তে থাকে। 1940 সালে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় সৈন্যরা টেলিফোন ব্যবহার করেছিল। তখন টেলিফোনের ব্যবহার ব্যাপক হারে বাড়তে থাকে। এই টেলিফোনের উদ্ভাবক ছিলেন রেজিনাল্ড ফেসেনডেন।
1946 সালের মাঝামাঝি, এলিয়েন বেল টেলিফোন কোম্পানির অধীনে লাওস থেকে শিকাগোতে কল করা হয়েছিল। একই বছরে, এলিয়েন বেল টেলিফোন কোম্পানির অধীনে শিকাগো থেকে কল করা হয়েছিল। এবং এই যোগাযোগ ব্যবস্থা 1980 সাল পর্যন্ত সীমিত ছিল। এই টেলিফোনটির ওজন ছিল 36 কেজি। 32টি চ্যানেলের মাধ্যমে যোগাযোগ করা হয়েছিল।